NET/SET SYLLABUS

WB SET HISTORY SYLLABUS (BENGALI)

PAPER – 2 (HISTORY)

ভারতবর্ষ – খেলাফত – সভা ও সমিতি – সুলাহ-ই-কুল – বর্ণাশ্রম – তুরকান-ই-চাহলঘানি – বেদান্ত – ওয়াতন – পুরুষার্থ – বালুতা – ঋণ – তাকাভি – সংস্কার – ইকতা – যজ্ঞ – জিজিয়া – গণরাজ্য – জাকাত – জনপদ – মাদাদ-ই-মাস – কর্মবাদ – অমরম – দণ্ডনীতি অর্থশাস্ত্র / সপ্তাঙ্গ – রায়া-রেখো – ধর্মবিজয় – জঙ্গম / দাস –  স্তূপ / চৈত্য / বিহার – নাগরা / দ্রাবিড় / বেসর – চৌথ / সরদেশমুখী – বোধিসত্ত্ব / তীর্থঙ্কর – সরাই – আলভারস/নয়নার – পলিগার – শ্রেণি –  জায়গির / শরীয়ত – ভূমি-চিদ্র-বিধান-ন্যায় –  দস্তুর – কারা-ভোগ-ভাগ – মনসব (র‌্যাঙ্ক) – ভিষ্টি – দেশমুখ – স্ত্রীধন – নাডু / উর -স্মৃতিস্তম্ভ – উলেমা – অগ্রহার – ফারমান – আইন-ই-দশসালা – সত্যগ্রহ – পরগনা স্বদেশী – শাহনা-ই-মান্ডি – পুনরুজ্জীবন – মহালওয়ারী – সাম্প্রদায়িকতা – হিন্দ স্বরাজ – প্রাচ্যবাদ – মার্কেন্টিলিজম – প্রাচ্যবাদ – অর্থনৈতিক জাতীয়তাবাদ – অব-শিল্পায়ন – ভারতীয় রেনেসাঁ – জোটনিরপেক্ষ –  অর্থনৈতিক নির্গমন – ধর্ম প্রচার  – উপনিবেশবাদ – ভূদান –  সর্বপ্রধানবাদ – পঞ্চশীল –  ডায়ার্কি – মিশ্র অর্থনীতি – সমান্ততন্ত – সমাজতন্ত্র –  উপযোগিতাবাদ – হিন্দু কোড বিল – পরিস্রাবণ তত্ত্ব – ঐতিহাসিক পদ্ধতি –  ফরওয়ার্ড নীতি – চৌর্যবৃত্তি – স্বত্ববিলোপ নীতি – ইতিহাসে নীতি ও নৈতিকতা।

Unit 1

উৎস আলোচনা: প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান: অনুসন্ধান, খনন, এপিগ্রাফি এবং সংখ্যাতত্ত্ব, প্রত্নতাত্ত্বিক সাইট ডেটিং।

সাহিত্যক উপাদান : দেশীয় সাহিত্য: প্রাথমিক ও গৌণ উপাদান: ধর্মীয় এবং তারিখের সমস্যা, ধর্মনিরপেক্ষ সাহিত্য, পৌরাণিক কাহিনী, কিংবদন্তি ইত্যাদি। বৈদেশিক উপাদান: গ্রীক, চীনা এবং আরবি সাহিত্য।

পশুপালন এবং খাদ্য উৎপাদন: নব্যপ্রস্তর এবং তাম্রপ্রস্তর পর্যায়: নিষ্পত্তি, বিতরণ, সরঞ্জাম এবং বিনিময় নিদর্শন।

সিন্ধু / হরপ্পা সভ্যতা: উৎস, ব্যাপ্তি, স্থান, বন্দোবস্তের ধরণ, নৈপুণ্য বিশেষত্ব, ধর্ম, সমাজ ও রাজনীতি, সিন্ধু সভ্যতার অবক্ষয়, অভ্যন্তরীণ এবং বহিরাগত বাণিজ্য, ভারতের প্রথম নগরায়ণ।

বৈদিক এবং পরবর্তী বৈদিক কাল; আর্যায়ন বিতর্ক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান, রাজ্যের কাঠামো এবং তত্ত্বসমূহ; বর্ণ এবং সামাজিক উত্থান স্তরবিন্যাস, ধর্মীয় এবং দার্শনিক ধারণা। আয়রন প্রযুক্তি পরিচিতি, দক্ষিণ ভারতের মেগালিথস সংস্কৃতি।

রাজ্য ব্যবস্থার সম্প্রসারণ: মহাজনপদ, রাজতান্ত্রিক এবং প্রজাতন্ত্রের রাজ্য, অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিকাশ এবং দ্বিতীয় নগরায়ণের উত্থান। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক; প্রচলিত ধর্মীয় সম্প্রদায়-জৈন ধর্ম, বৌদ্ধ ও আজিবকদের উত্থান।

Unit 2

রাজ্য থেকে সাম্রাজ্যের দিকে: মগধের উত্থান, আলেকজান্ডারের অধীনে গ্রীক আগ্রাসন এবং এর প্রভাব, মৌর্য সম্প্রসারণ, মৌর্যদের সমাজ, অর্থনীতি, অশোকের ধম্ম এবং এর প্রকৃতি, পতন এবং মৌর্য সাম্রাজ্যের বিচ্ছেদ, মৌর্য আর্ট এবং আর্কিটেকচার, অশোকের লেখমালা : ভাষা এবং লিপি।

আঞ্চলিক শক্তিগুলির সাম্রাজ্যের বিবর্তন এবং উত্থান: ইন্দো-গ্রীক, শুঙ্গ, সাতবাহন, কুষাণ এবং শক-ক্ষত্রাপ, সঙ্গম সাহিত্য, সমাজ ও রাজনীতি এবং সঙ্গম সাহিত্যে প্রতিচ্ছবি হিসাবে দক্ষিণ ভারতে সমাজ। ব্যবসা ও বাণিজ্য খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতাব্দী পর্যন্ত রোমানদের সাথে বাণিজ্য, মহাযান বৌদ্ধধর্ম , খারভেল এবং জৈন ধর্মের, শিল্প এবং আর্কিটেকচার। গান্ধার, মথুরা ও অমরাবতী শিল্প।

গুপ্ত-বাকাটক যুগ: রাজনীতি ও সমাজ, কৃষি অর্থনীতি, ভূমি অনুদান, জমি রাজস্ব এবং ভূমি অধিকার, গুপ্ত মুদ্রা, মন্দির স্থাপত্যের সূচনা, পুরাণীয় হিন্দু ধর্মের উত্থান, সংস্কৃত ভাষার বিকাশ এবং সাহিত্য। বিজ্ঞান প্রযুক্তি, জ্যোতির্বিজ্ঞান, গণিত এবং ওষজু।  হর্ষবর্ধন ও তার সময়কাল : প্রশাসন ও ধর্ম। অন্ধ্রদেড় সালাঙ্কার এবং  ভিসনুকুন্ডিন।

Unit 3

আঞ্চলিক রাজবংশের উত্থান: ডেকান রাজ্য: গঙ্গ, কদম্ব, পশ্চিমা ও পূর্বাঞ্চলীয় চালুক্য, রাষ্ট্রকুট, কল্যাণীর চালুক্য, কাকাতীয়, হোয়াসেল এবং যাদব।

দক্ষিণ ভারতের রাজ্য: পল্লব, চের, চোলা এবং পান্ড্য।

পূর্ব ভারতের রাজ্য: বাংলার পাল ও সেন, কামরূপের ভার্মা, ওড়িশার ভৌমাকারা এবং সোম রাজবংশ।

পশ্চিম ভারতের রাজ্য: গুজরাটের চালুক্যে ও বল্লভীর  মৈত্রক।

উত্তর ভারতের রাজ্য: গুর্জর-প্রতিহার, কলচুরি-চেদি, গাহড়বাল এবং পারমার।

 আদি মধ্যযুগীয় ভারতের বৈশিষ্ট্য: রাজ বংশের প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক কাঠামো।

কৃষি অর্থনীতিঃ জমি অনুদান, উত্পাদন সম্পর্কের পরিবর্তন; শ্রেণিবদ্ধ জমির অধিকার এবং কৃষক, জল সম্পদ, কর ব্যবস্থা, মুদ্রা এবং মুদ্রা ব্যবস্থা।

বাণিজ্য ও নগরায়ণ: বাণিজ্যের ধরণ এবং নগর বসতি, বন্দর ও বাণিজ্য পথ, পণ্যদ্রব্য এবং বিনিময়, গিল্ড; দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে বাণিজ্য এবং উপনিবেশকরণ।

ব্রাহ্মণ্য ধর্মের বিকাশ: বৈষ্ণব ও শৈব; মন্দির; পৃষ্ঠপোষকতা এবং আঞ্চলিক  শ্রেণীরবিভাগ; মন্দির স্থাপত্য এবং আঞ্চলিক শৈলী। দান, তীর্থ এবং ভক্তি, তামিল ভক্তি আন্দোলন – শঙ্কর, মাধব এবং রামানুজাচার্য।

সমাজ: বর্ণ, জাতি ও বর্ণ প্রচার, মহিলাদের অবস্থান; লিঙ্গ, বিবাহ এবং সম্পত্তির সম্পর্ক; জনজীবনে নারী। কৃষক হিসাবে উপজাতি এবং বর্ণের ক্রমে তাদের স্থান, অস্পৃশ্যতা।

শিক্ষা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: অগ্রহার  ব্যবস্থা, শিক্ষার কেন্দ্র হিসেবে মঠ এবং মহাবিহার, আঞ্চলিক ভাষার বিকাশ।

আদি- মধ্যযুগীয় ভারতে রাষ্ট্র গঠন সম্পর্কে বিতর্ক: ক) সামন্ততন্ত্র; খ)  সেগমেন্টারি তত্ত্ব; গ) সমন্বিত মডেল।

আরব : সুলায়মান গজনি বিজয়, আলবারুনির বর্ণনা।

Unit 4

মধ্যযুগীয় ভারতীয় ইতিহাসের উৎস: প্রত্নতাত্ত্বিক, লিপি এবং মুদ্রা, স্মৃতিসৌধ।

সাহিত্যিক উপাদান – ফারসি, সংস্কৃত এবং আঞ্চলিক ভাষা; দফতর খানা: ফারমান, বাহী / পুঁথি / আখবারাত; বিদেশী ভ্রমণকারীদের বিবরণ – ফার্সি এবং আরবি।

রাজনৈতিক ক্রমবিকাশ – দিল্লি সুলতানি – ঘোরি, তুর্কি, খলজি, তুঘলক, সৈয়দ এবং লোদী, দিল্লির সুলতানি পতন।

মোগল সাম্রাজ্যের উত্থান – বাবর, হুমায়ুন এবং শূরবংশ;  আকবর থেকে আওরঙ্গজেব সাম্রাজ্যের সম্প্রসারণ। মুঘল সাম্রাজ্যের  অবক্ষয়। পরবর্তী মুঘল এবং মুঘল সাম্রাজ্যের বিভেদ‌।

বিজয়নগর এবং বাহমানি – ডেকান সুলতান; বিজাপুর, গোলকোন্ডা, বিদার, বেরার এবং আহমদনগর – উত্থান, প্রসার ও বিচ্ছেদ; পূর্ব গঙ্গ ও সূর্যবংশী গজপতি।

মারাঠাদের উত্থান এবং শিবাজি কর্তৃক স্বরাজের ভিত্তি;  পেশোয়ার অধীনে সম্প্রসারণ ; মোগল – মারাঠা সম্পর্ক, মারাঠা সংঘবদ্ধতা, অবক্ষয়ের কারণ।

Unit 5

প্রশাসন ও অর্থনীতি: সুলতানের প্রশাসন, রাষ্ট্রের প্রকৃতি – দৈব্যতাত্ত্বিক, কেন্দ্রীয়, প্রাদেশিক এবং স্থানীয় প্রশাসন, উত্তরাধিকারী আইন।

শের শাহের প্রশাসনিক সংস্কার; মোগল প্রশাসন – কেন্দ্রীয়, প্রাদেশিক এবং স্থানীয়: মনসাবদারি এবং জায়গিরদারি প্রথা।

দক্ষিনের প্রশাসনিক ব্যবস্থা – বিজয়নগরে রাজ্য ও রাজনীতি,  বাহমনী সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক ব্যবস্থা; মারাঠা প্রশাসন – অষ্ট প্রধান।

দিল্লি সুলতানি ও মুঘলদের অধীনে সীমান্ত নীতি।

সুলতানি ও মুঘলদের সময়ে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক।

কৃষি উৎপাদন ও সেচ ব্যবস্থা, গ্রামীন অর্থনীতি, কৃষক, অনুদান এবং কৃষিঋণ, নগরায়ণ এবং জনসংখ্যার কাঠামো।

শিল্প – সুতি বস্ত্র, হস্তশিল্প, কৃষি ভিত্তিক শিল্প, সংস্থা, কারখানা ও প্রযুক্তি।

ব্যবসা ও বাণিজ্য – রাষ্ট্রীয় নীতি, অভ্যন্তরীণ এবং বৈদেশিক বাণিজ্য: ইউরোপীয় বাণিজ্য, বাণিজ্য কেন্দ্র এবং বন্দর, পরিবহন ও যোগাযোগ।

হুন্ডি (বিল অব এক্সচেঞ্জ) এবং বীমা, রাজ্য আয় এবং ব্যয়, মুদ্রা, টাঁকশাল ব্যবস্থা; দুর্ভিক্ষ এবং কৃষক বিদ্রোহ।

Unit 6

সমাজ ও সংস্কৃতি: সামাজিক সংস্থা ও সামাজিক কাঠামো।

সুফিবাদ – উপদেশশ, বিশ্বাস এবং অভ্যাস, শীর্ষস্থানীয় সুফি সাধু, সামাজিক সমতা।

ভক্তি আন্দোলন – শৈব ধর্ম; বৈষ্ণব, শক্তিবাদ

মধ্যযুগের সাধুগণ – উত্তর ও দক্ষিণ ভারত – তাদের আর্থ সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবন – মধ্যযুগীয় ভারতের মহিলা সন্ত।

শিখ আন্দোলন – গুরু নানক দেব: তাঁর শিক্ষা ও অনুশীলন, আদি গ্রন্থ; খালসা।

সামাজিক শ্রেণিবদ্ধকরণ: শাসক শ্রেণি, প্রধান ধর্মীয় গোষ্ঠী, উলেমা, মার্কেন্টাইল এবং পেশাগত শ্রেণী  – রাজপুত সমাজ।

গ্রামীণ সমাজ – ক্ষুদ্র গ্ৰামীনশাসক, গ্রামীণ আধিকারিক, কৃষক এবং অ-কৃষিজ শ্রেণীর, কারিগর।

মহিলাদের অবস্থান – জানানা ব্যবস্থা – দেবদাসী ব্যবস্থা।

শিক্ষার উন্নয়ন, শিক্ষা কেন্দ্র ও পাঠ্যক্রম, মাদ্রাসা শিক্ষা।

চারুকলা – চিত্রকর্মের প্রধান বিদ্যালয়গুলি – মোগল, রাজস্থানী, পাহাড়ি, গড়ওয়ালী; সংগীতের বিকাশ।

শিল্প ও স্থাপত্য, ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্য, মোগল স্থাপত্য, আঞ্চলিক শৈলী।

ইন্দো-আরবি শিল্পকলা, মুঘল উদ্যান, মারাঠা দুর্গ, মন্দির এবং মন্দির।

Unit 7

আধুনিক ভারতীয় ইতিহাসের উপাদান: আর্কাইভাল উপকরণ, জীবনী এবং স্মৃতিকথা, সংবাদপত্র, মৌখিক প্রমাণ, সৃজনশীল সাহিত্য ও চিত্রকর্ম, স্মৃতিস্তম্ভ, মুদ্রা।

ব্রিটিশ শক্তির উত্থান: 16 থেকে 18 খ্রিস্টাব্দে ভারতে ইউরোপীয় ব্যবসায়ীদের আগমন- পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসি এবং ব্রিটিশ।

ভারতে ব্রিটিশ আধিপত্য প্রতিষ্ঠা ও সম্প্রসারণ।

প্রধান ভারতীয় রাজ্যগুলির সাথে ব্রিটিশদের সম্পর্ক – বঙ্গ, অযোধ্যা, হায়দ্রাবাদ, মহীশূর, কর্নাটক এবং পাঞ্জাব।

1857 এর বিদ্রোহ, কারণ, প্রকৃতি এবং প্রভাব।

মহারাণীর শাসন; ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে  কেন্দ্রীয় এবং প্রাদেশিক কাঠামোর বিবর্তন ।

প্যারামাউন্টেসি, সিভিল সার্ভিস, বিচার বিভাগ, পুলিশ এবং সেনাবাহিনী; মহারাণীর অধীনে  ব্রিটিশ নীতি এবং প্যারামাউন্টেসি।

স্থানীয় স্ব-শাসন।

সাংবিধানিক পরিবর্তনসমূহ, 1909 – 1935

Unit 8

ঔপনিবেশিক অর্থনীতি: পরিবর্তনের রচনা, ভলিউম এবং বাণিজ্যের দিকনির্দেশ।

কৃষি সম্প্রসারণ ও বাণিজ্যিকীকরণ, ভূমি অধিকার, ভূমি বন্দোবস্ত, গ্রামীণ ঋণ, ভূমিহীন শ্রম, সেচ ও খাল ব্যবস্থা।

শিল্পের অবক্ষয় – কারিগরদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন; নগরায়ণ; অর্থনৈতিক ড্রেন; বিশ্ব যুদ্ধ এবং অর্থনীতি।

ব্রিটিশ শিল্প নীতি; প্রধান আধুনিক শিল্প; কারখানা আইন প্রণয়নের প্রকৃতি; শ্রমিক ও ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন।

মুদ্রা নীতি, ব্যাংকিং, মুদ্রা ও বিনিময়, রেলপথ এবং সড়ক পরিবহন, যোগাযোগ – পোস্ট এবং টেলিগ্রাফ।

নতুন নগর কেন্দ্রের বিকাশ; নগর পরিকল্পনা ও আর্কিটেকচারের নতুন বৈশিষ্ট্য, আরবান সোসাইটি এবং নগর সমস্যা।

দুর্ভিক্ষ, মহামারী এবং সরকারী নীতি।

উপজাতি ও কৃষক আন্দোলন

ভারতীয় সমাজের উত্তরণ : খ্রিস্টধর্মের সাথে যোগাযোগ – মিশন এবং মিশনারি; ভারতীয় সামাজিক এবং অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ, ধর্মীয় বিশ্বাস; শিক্ষা এবং অন্যান্য কার্যকলাপ।

নতুন শিক্ষানীতি – সরকারী নীতি; স্তর এবং বিষয়বস্তু; ইংরেজি ভাষা; বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, জনস্বাস্থ্য ও মেডিসিনের বিকাশ – আধুনিকতার পথে।

ভারতীয় রেনেসাঁ – সামাজিক-ধর্মীয় সংস্কার; মধ্যবিত্তের উত্থান; বর্ণ সমিতি এবং জাতির গতিশীলতা।

মহিলাদের প্রশ্নে – জাতীয়তাবাদী বক্তৃতা; মহিলাদের সংগঠন; ব্রিটিশ মহিলা, লিঙ্গ পরিচয় এবং সাংবিধানিক অবস্থান সম্পর্কিত আইন।

প্রিন্টিং প্রেস – সাংবাদিকতা কার্যকলাপ এবং জনমত।

ভারতীয় ভাষা এবং সাহিত্যের গঠন- পুনর্নির্মাণ চিত্রাঙ্কন, সংগীত এবং পারফর্মিং আর্টস।

Unit 9

ভারতীয় জাতীয়তাবাদের উত্থান: জাতীয়তাবাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি।

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জন্ম; ভারতীয় জাতীয় কংগ্ৰেসের ধারণা, 1885-1920: আদি জাতীয়তাবাদী, দৃঢ় জাতীয়তাবাদী এবং বিপ্লবীগণ।

স্বদেশী ও স্বরাজ।

গান্ধীজীর গণ আন্দোলন; সুভাস চন্দ্র বোস এবং আইএনএ; মধ্যবিত্তের ভূমিকা জাতীয় আন্দোলনে; জাতীয় আন্দোলনে নারীর অংশগ্রহণ।

বাম শাখার রাজনীতি।

নিম্নশ্রেণির আন্দোলন।

সাম্প্রদায়িক রাজনীতি; মুসলিম লীগ ও পাকিস্তানের দাবি।

স্বাধীনতা ও দেশভাগের দিকে।

স্বাধীনতার পরে ভারত: দেশভাগের চ্যালেঞ্জ; ভারতীয় রাজ্যের একীকরণ; কাশ্মীর, হায়দরাবাদ ও জুনাগড়।

বি.আর. আম্বেদকর – ভারতীয় সংবিধান প্রণয়ন এবং বৈশিষ্ট্য।

আমলাতন্ত্রের কাঠামো।

নতুন শিক্ষানীতি।

অর্থনৈতিক নীতি ও পরিকল্পনা পদ্ধতি; উন্নয়ন, স্থানচ্যুতি এবং উপজাতি ।

ভাষার ভিত্তিতে পুনর্গঠন; কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক।

বৈদেশিক নীতি  – পঞ্চশীল নীতি, ভারতীয় রাজনীতি-জরুরী গতি; উদারীকরণ, বেসরকারীকরণ এবং ভারতীয় অর্থনীতির বিশ্বায়ন। –

Unit 10

ঐতিহাসিক  ধারা, গবেষণা, পদ্ধতি এবং ইতিহাসচর্চা:

ইতিহাসের ব্যাপ্তি ও গুরুত্ব – ইতিহাসের উদ্দেশ্য ও বস্তুনিষ্ঠতা –  ইতিহাসের অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণ, ইতিহাসের সমালোচনা এবং উপস্থাপনা – ইতিহাস এবং সহায়ক বিজ্ঞান –   ইতিহাস একটি বিজ্ঞান – একটি সামাজিক বিজ্ঞান – ইতিহাসের কার্য-কারণ এবং কল্পনা –  আঞ্চলিক ইতিহাসের তাৎপর্য –  ভারতীয় ইতিহাসের সাম্প্রতিক প্রবনতা – গবেষণা পদ্ধতি –  ইতিহাসের হাইপোথিসিস – প্রস্তাবিত গবেষণার ক্ষেত্র –  উপাদান – তথ্য সংগ্রহ, প্রাথমিক / গৌণ, আসল এবং পরিবর্তিত উপাদান – ঐতিহাসিক গবেষণার প্রবণতা – সাম্প্রতিক ভারতীয় ইতিহাসচর্চা –  ইতিহাসের বিষয় নির্বাচন – নোট গ্রহণ, রেফারেন্স, পাদটীকা এবং গ্রন্থাগার – থিসিস এবং অ্যাসাইনমেন্ট রচনা – চৌর্যবৃত্তি(Plagiarism),  বৌদ্ধিক অসততা এবং ইতিহাস রচনা –  ঐতিহাসিক রচনার সূচনা – গ্রীক, রোমান এবং চার্চ  ইতিহাসচর্চা –  ইতিহাস রচনায় রেনেসাঁর প্রভাব –  ঐতিহাসিক রচনার নেতিবাচক এবং ইতিবাচক ঘরানা – ইতিহাস রচনায় বার্লিন বিপ্লব – ভন রাঙ্কে – ইতিহাসের মার্কসবাদী দর্শন – বৈজ্ঞানিক বস্তুবাদ –  ইতিহাসের চক্রাকার তত্ত্ব – ওসওয়াল্ড স্পেঞ্জেলর -চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিক্রিয়া তত্ত্ব –  আর্নল্ড জোসেফ টয়োনবি – ইতিহাসের উত্তর-আধুনিকতা।

Download our app and get NET syllabus in pdf for free of cost: https://play.google.com/store/apps/details?id=co.penny.nfady